সিসিটিভি ক্যামেরা খোলা নিয়ে বিতর্ক,স্ট্রং রুমের থেকে ইভিএম বদলের অভিযোগ তুলে সরব সৌমিত্র,এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট অমিত মালব্যের,পালটা তোপ সুজাতার।
সৌমিত্র খান দাবী করেছেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং আইসির মদতে ইভিএম বদলের চেষ্টা চালানোর সময় তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে সিসিটিভি খোলা হাতে,নাতে ধরে ফেলেন। এমনকি এই ঘটনায় বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রের রিটার্নিং অফিসারকে লিখিত অভিযোগও জানানো হয়।
বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : বিষ্ণুপুরের কেজি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রাঙ্গণে সিসিটিভি খোলাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক চরমে। এই ঘটনা সোস্যাল মিডিয়াতে রিতীমতো ভাইরাল হয়েছে৷ লাইভ পোস্টে খোদ বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খান দাবী করেছেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং আইসির মদতে ইভিএম বদলের চেষ্টা চালানোর সময় তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছে সিসিটিভি খোলা হাতে,নাতে ধরে ফেলেন। এমনকি এই ঘটনায় বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রের রিটার্নিং অফিসারকে লিখিত অভিযোগও জানানো হয়। যদিও,যিনি ক্যামেরা খুলছিলেন তার দাবী,এগুলো ডিসিআরসির জন্য লাগানো হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন,ইভিএম স্ট্রং রুমে ঢুকে যাওয়ায় এই ক্যামেরা খোলা হচ্ছে।এদিকে,এই ঘটনার ভিডিও দিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন বঙ্গ বিজেপির সহ কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। তিনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও আইসির বিরুদ্ধে স্ট্রং রুমের সিসিটিভি খুলে দেওয়া ও ইভিএম বদলের অভিযোগ তোলেন। এদিকে,বিষ্ণুপুরের তৃণমূল প্রার্থী তথা সৌমিত্র বাবুর প্রাক্তন স্ত্রী সুজাতা মন্ডল বলেন,হার নিশ্চিত জেনেই নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে এসব ভুয়ো অভিযোগ তুলে দলের কাছে অজুহাত খাড়া করছেন সৌমিত্র খান।অন্যদিকে,এই স্ট্রং রুম বিতর্কের জেরে সৌমিত্র খান এবং সুজাতা মন্ডল দুজনেই স্ট্রং রুমে ঘাঁটি গেড়েছেন।
যদিও,জেলা নির্বাচন দপ্তর সুত্রে জানা গেছে, এই সিসিটিভি ডিসি,আরসিতে লাগানো ছিল।এগুলোর প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়ে যাওয়ায় তা খোলার কাজ চলছিল।এর নিয়ে বিতর্কের কোন প্রশ্নই ওঠে না।
👁️🗨️দেখুন🎦ভিডিও। 👇