মেজিয়া-বড়জোড়া শিল্পাঞ্চল

বাঁকুড়া জেলা পুলিশের সাফল্য,জলপাইগুড়ি থেকে ভুয়ো চিকিৎসক গ্রেপ্তার,বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক ডাক্তারের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করতেন এই ভুয়ো চিকিৎসক।

জলপাইগুড়ির রাজাগঞ্জ থেকে সোমবার বড়জোড়া থানার পুলিশ এই ভুয়ো চিকিৎসক সুদীপ্ত সর্দার কে গ্রেপ্তার করে। ভুয়ো সুদীপ্ত সর্দার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের বাসিন্দা। আর তিনি যে আসল চিকিৎসকের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করতেন তিনিও বারুইপুরেরই বাসিন্দা এবং ওনার নাম ডাঃ সুদীপ্ত সর্দার। এই সুদীপ্ত বাবু মেডিকেল অফিসার হিসেবে বর্তমাবে বাঁকুড়ার বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কর্মরত।

বাঁকুড়া জেলা পুলিশের সাফল্য,জলপাইগুড়ি থেকে  ভুয়ো চিকিৎসক গ্রেপ্তার,বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক ডাক্তারের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করতেন এই ভুয়ো চিকিৎসক।
X

বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন : বাঁকুড়ার বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের এক মেডিকেল অফিসারের নাম ও রেজিষ্ট্রেশন আইডি নাম্বার ব্যবহার করে টানা তিন বছর ধরে চিকিৎসা করে মোটা টাকার কারবার চালিয়ে আসছিলেন এক ভুয়ো চিকিৎসক। তিনি হাওড়ার বালি ও উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় চিকিৎসা করতেন। জলপাইগুড়ির রাজাগঞ্জ থেকে সোমবার বড়জোড়া থানার পুলিশ এই ভুয়ো চিকিৎসক সুদীপ্ত সর্দার কে গ্রেপ্তার করে। ভুয়ো সুদীপ্ত সর্দার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের বাসিন্দা। আর তিনি যে আসল চিকিৎসকের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করতেন তিনিও বারুইপুরেরই বাসিন্দা এবং ওনার নাম ডাঃ সুদীপ্ত সর্দার। এই সুদীপ্ত বাবু মেডিকেল অফিসার হিসেবে বর্তমাবে বাঁকুড়ার বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কর্মরত।

গত মাসে বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাঃ সুদীপ্ত সর্দারের নামে একটি অভিযোগ আসে। এই ভিত্তিহীন অভিযোগ আসার পরই সুদীপ্ত বাবুর সন্দেহ হয় যে তার নাম ভাঙ্গিয়ে কেও এই কান্ড ঘটিয়েছে। এর পরই তিনি তা স্বাস্থ্য ভবনে জানান এবং গত ২৪ সেপ্টেম্বর বড়জোড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর ঘটনার তদন্তে নেমে পড়ে বড়জোড়া থানার পুলিশ। ভুয়ো ডাক্তারের তথ্য সংগ্রহ এবং তার মোবাইল নাম্বার ট্র‍্যাক করে বড়জোড়া পুলিশ নিশ্চিত হয় যে এই ভুয়ো চিকিৎসক জলপাইগুড়িতে আছেন। সেই মতো বড়জোড়া পুলিশের টিম জলপাইগুড়ি রওনা দেয়। এবং জলপাইগুড়ির রাজাগঞ্জ থেকে বছর ৩৬ এর ভুয়ো চিকিৎসক সুদীপ্ত সর্দারকে সোমবার গ্রেপ্তার করে।

এরপর অভিযুক্তকে বাঁকুড়ায় ট্রানজিট রিমাণ্ডে নিয়ে আসা হচ্ছে। এবং তাকে বাঁকুড়া আদালতে তোলা হবে। ২০১৯ থেকে এভাবে অন্যের ডাক্তারির রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করে নিজেকে চিকিৎসক হিসেবে জাহির করে এভাবেই চিকিৎসা করে মোটা টাকা রোজগার করেছেন ধৃত সুদীপ্ত সর্দার। শেষে পুলিশের জালে তিনি ধরা পড়ে যাওয়ায় তার সব কীর্তি ফাঁস হয়ে যায়।



Next Story